কারেন্ট বিল বের কারার নিয়ম জানুন


কারেন্ট বিল বের কারার নিয়ম জানার প্রয়োজন আছে। একটি দেশে সর্বক্ষেত্রে উন্নয়নের পিছনে বিদ্যুতের অবদান অপরিসীম। তাই বিদ্যুৎ সম্পর্কে আমাদের -যথাযথ ধারণা রাখতে হব

কারেন্ট -বিল-বের-কারার-নিয়ম-জানুন.webp

সেই খরচটি হচ্ছে কারেন্ট বিল বা বিদ্যুৎ বিল। কারেন্ট বিল সম্পর্কে অনেকেই জানেনা। আজকের এই পোস্টে কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম সংক্রান্ত বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি উপকৃত হবেন।

সূচিপত্র : কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম ও বিভিন্ন তথ্য

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম

প্রি -পেইড মিটার হচ্ছে এক ধরনের বৈদ্যুতিক মিটার।এখানে মিটারটি রিচার্জ করতে হয়। এই বৈদ্যুতিক মিটারের মাধ্যমে মিটার হতে ধীরে ধীরে টাকা কেটে নেয় এবং টাকা শেষ হয়ে গেলে আপনা আপনি বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। তারপর আবার মিটারটি রিচার্জ করলে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হয়। সারা দেশব্যাপী এই সুবিধা টি নিশ্চিত করতে প্রকল্পটি হাতে নিয়েছে।প্রি-পেইড মিটারের ম্যানুয়াল বিল দুই প্রকার নিম্নরূপ তাপ আলোচনা করা হলো:

 স্মার্ট কার্ড প্রি-পেইড মিটারটি  হচ্ছে কার্ড সিস্টেম মিটার।গ্রাহকে একটি কার্ড দেওয়া হয়। তারপর সেই কার্ড মিটারের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে মিটারটি চালু করলে তখন বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয় ।

কার্ডের টাকা ফুরিয়ে গেলে আবার নতুন করে কাটি নিয়ে গিয়ে রিসার্চ করাতে হয়।তাই এটি সুবিধা অনেক যখন ইচ্ছা তখন কার্ডটি রিসার্চ করে এনে ব্যবহার করা যায় । 
কি প্যাড প্রিপেইড মিটার টি হচ্ছে প্রিপেইড মিটার রিং সিস্টেম। গ্রাহককে ভেন্ডিং স্টেশনে রিসার্চ করতে যেতে হয়। হেন্ডিং স্টেশনে গেলে তাকে একটি টোকের নাম্বার ধরিয়ে দেওয়া হয়।


ওই টোকেনে কিছু নাম্বার থাকে ওই নাম্বার গুলি কিপ্যাড চেপে মিটারে প্রবেশ করাতে হয়। তাহলেই কিপ্যাড প্রিপেইড মিটারটি বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে। একই রকম ভাবে কি প্যাডের মেয়াদ ফুরিয়ে গেলে নতুন করে আবার ভেন্ডি স্টেশনে গিয়ে রিসার্চ করত হয় ।

ডিজিটাল মিটারে কারেন্ট বিলটি একটু অন্যরকমের হয়। এখানে আপনি মাসে যত কারেন্ট খরচ করবেন তা মাস শেষে বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারা আপনার মিটারটি পরিদর্শন করে।

তারপর ইউনিট হিসাব করে লিখে নিয়ে যাবে । বিলটি প্রস্তুত করে ওই বিদ্যুৎ বিলের কাগজটি আপনার বাড়িতে পৌঁছে দিবে। বিদ্যুৎ বিল খুব সহজে আপনি পরিশোধ করতে পারবেন।

বিদ্যুৎ বিলটি নিজের ফোন থেকেও পরিশোধ আবার আপনার কাছের দোকানে গিয়েও বিদ্যুৎবিল পরিশোধ করতে পারবেন।ডিজিটাল মিটারে আপনি নিজেই মিটার দেখে কারেন্ট বিল বের করতে পারবেন। তার জন্য কিছু নিয়ম-কানুন আছে আজকের আমরা সম্পূর্ণ কারেন্ট বিল কি ভাবে বের করবেন সেই সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো।

কত ওয়াট ফ্যান ও বাল্বে কত ইউনিট বিল ২০২৫ ?

কারেন্ট বিলের দাম যে হারে বৃদ্ধিপাচ্ছে তাই হিসাব না করে খরচ করা ছাড়া উপায় নেই।তাই কারেন্ট বিল বের করার পদ্ধতি জানাটা খুবই জরুরী। কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম খুবই সহজ ।সেজন্য আপনাকে জানতে হবে কারেন্ট বিল এর কিছু সূত্র জানতে হবে। এক ইউনিট সমান সমান কত ওয়াট ? সাধারণভাবে একটি নমুনা নিম্নরূপ দেখানো হলো-

কোন বৈদ্যুতিক যন্ত্রে কেমন বিদ্যুৎ খরচ হয় সে সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের কিছু হিসাব-নিকাশ করতে হবে। যেমন-

  1. সাধারণ  লাইট = ১৫ থেকে ২০০ ওয়াট 
  2. সাধারণ ফ্যান = ৫০ টাকা ৮০ ওয়াট 
  3. ল্যাপটপ = ২০ থেকে ৬০ ওয়াট 
  4. রেফ্রিজারেটর = ৮০ থেকে ২০০ ওয়াট 
  5. এসি = ১০০০ থেকে ৩০০০ ওয়াট 
  6. আইরন মেশিন = ৫০০ থেকে ১০০০ ওয়াট
  7. টেলিভিশন = ২৫ থেকে ১০০  ওয়াট
  8. পাম্প মটার = ১/৮ থেকে ৩ হর্স পাওয়ার
  9. ডেক্সটপ = ৮০ থেকে ২৫০ ওয়াট

ও ইত্যাদি বিদ্যুৎ খরচ হয়ে থাকে।বলছিনা না যে এই ওয়াটের বিল খরচ হবে। সুধু আপনাদের বোঝানোর জন্য বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইসে কেমন লোড নেয় ও কেমন ওয়াট বিদ্যুত খরচ হয় তা দেওয়া হয়েছে। আমরা সাধারণত বাসা বাড়িতে বিদ্যুতের ভোল্টেজ পেয়ে থাকি ২২০ ভোল্টেজ।

 আমাদের জানতে হবে এক ইউনিট সমান সমান কত কিলোওয়াট? আমরা সাধারণত জানি এক ইউনিট বিদ্যুৎ বিল সমান সমান ১ কিলোওয়াট। আপনি এক মাসে কি কি বিদ্যুৎ যন্ত্রাংশ ব্যবহার করবেন তার উপর আপনার বিদ্যুৎ বিলটি আসবে। শেষ কথার এক কথা হচ্ছে ডিজিটাল মিটারে আপনি বিদ্যুৎ বিল বের করতে চাইলে আপনাকে জানতে হবে সেই মাসের ব্যবহৃত ইউনিক এবং প্রতি ইউনিটে কত টাকা।

এনালগ ও ডিজিটাল মিটারের কারেন্ট বিল

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম খুবই সহজ। এখানে যে বিষয়টি সেটি হচ্ছে অ্যানালগ এবং ডিজিটাল মিটারের বিল বের করা নিয়ে। এনালগ আর ডিজিটাল মিটারের মধ্যে অনেকটাই পার্থক্য আছে। 
এর পার্থক্য গুলো জানতে চাইলে আমাদের জানতে হবে যে কারেন্ট কতদিন আগে আবিষ্কৃত হইছে? এবং এখন পর্যন্ত কত রকমের মিটার ব্যবহার হয়েছে? ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য  বিদ্যুতের মিটার ও পরিবর্তন হয়েছে।

উপরোক্ত যেই মিটারটি দেখানো হচ্ছে এটি একটি অ্যানালগ মিটার । ওই লাল ঘরের সামনে যে ঘরগুলো রয়েছে সেগুলোই মূলত ইউনিট ।গত মাসের যত পর্যন্ত ইউনিট ব্যবহার হয়েছে তারপর থেকে এখন পর্যন্ত যে সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে সেটার হিসাব করলেই বোঝা যাবে। এ মাসে কত বিদ্যুৎ বিল অর্থাৎ কত ইউনিট উঠে... ।ইউনিট হিসাব করে ইউনিটে কত টাকা তা দিয়ে গুণ দিলেই আপনার এই মাসের বিল কত টাকা দিতে হবে তা জানত পারবেন।

আরো পড়ুন : ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করুন

বাসা বাড়ির কারেন্ট বিল বা ইউনিট পদ্ধতি

 বিদ্যুৎ বিল বের করার নিয়ম খুবই সহজ তবে তার জন্য জানতে হবে আমাদের সঠিক নিয়ম। বাসা বাড়ির কারেন্ট বিল পদ্ধতি বা ইউনিট সিস্টেম পদ্ধতি খুবই সহজ। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী আবাসিক লাইফলাইন এর সদস্যদের বিদ্যুতের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে । সরকারি কমিশন আদেশে আবাসিক লাইফ লাই বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী নিয়মগুলো নিম্নরূপ আলোচনা করা হলো -

  1. প্রথম ধাপে শূন্য থেকে ৭৫ ইউনিট পর্যন্ত ৩ টাকা ৭৫ পয়সা
  2. দ্বিতীয় ধাপে ৭৫ থেকে ২00 ইউনিট পর্যন্ত ৪ টাকা ১৯ পয়সা

মিলস বা ফ্যাক্টরির কারেন্ট বিল বা ইউনিট পদ্ধতি

মিলস বা ফ্যাক্টরির ক্ষেত্রে বিদ্যুতের পরিমাণ বেশি প্রয়োজন হয় ।বাসা বাড়িতে সাধারণত ২২০ ভোল্টের বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হয় । কিন্তু সে ক্ষেত্রে মিলস বা ফ্যাক্টরির জন্য ভোল্টেজের পরিমাণ বেশি থাকতে হবে ।বাসা বাড়ির ইউনিট সিস্টেমের তুলনায় মিস বা ফ্যাক্টরির বিদ্যুতের ইউনিটের দাম বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক । বাসা বাড়ির মতই সিস্টেম করে বিদ্যুৎ বিল বের করা যাবে মিস বা ফ্যাক্টরিও।মিলস বা ফ্যাক্টরিতে বিভিন্ন ধরনের বড় বড় লোডিং এর কাজ হয় ।

এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ বিল বেশি উঠবে এটাই স্বাভাবিক এজন্য বিদ্যুতের দামও বৃদ্ধি বা বেশি হবে এটাই সাধারণ বিষয় তবে বাসাবাড়ির ক্ষেত্রে সেটি আবার আলাদা বাসা বাড়িতে ২২০ ভোল্টের মধ্যেই সকল ধরনের ডিভাইস আপনি ব্যবহার করতে পারবেন যার কারণে শূন্য থেকে 75 ইউনিট পর্যন্ত ইউনিটের দাম ৩.৭৫ টাকা এবং ৭৬ থেকে ২০০ ইউনিটের মধ্যে ইউনিটের দাম ৪ টাকা ১৯ পয়সা এটি হচ্ছে বাসা বাড়ির ক্ষেত্রে আর মিলস ফ্যাক্টরি ক্ষেত্রে এটির ডাবল হিসেবে গণনা করা হয়

ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস গুলোর কারেন্ট বিল ও ইউনিট

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম খুবই সহজ সেটা যদি হয় ইলেকট্রনিক কোন ডিভাইসের। আমরা প্রতিনিয়ত কোন না কোন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের উপর নির্ভর করে চলাফেরা করছি । প্রত্যেকের মনে একটা বিষয় জানতে ইচ্ছা করে যে আমি যে ডিভাইস গুলো ইউজ করছি তার বৈদ্যুতিক বিল কেমন আসে ? আমরা প্রতিনিয়ত অনেক ইলেকট্রনিক জিনিস ইউজ করছি যেমন ল্যাপটপ, ডেস্কট্‌ ফ্যান, বিভিন্ন ধরনের ব্লুটু্‌, ইয়ারফো্‌ ইত্যাদি। 

প্রত্যেকটির আলাদা আলাদা বিদ্যুৎ বিল আছে।এক এক ডিভাইসের এক এক রকমের ইউনিট সিস্টেম।এক এক ডিভাইসের এক এক ইউনিট সিস্টেম তো আমাদের জানতে হবে কোন ডিভাইস কত ওয়ার্ড ব্যবহার করে ওয়ার্ড এর উপর নির্ভর করে সেটি ইউনিট এ পরিণত করতে হবে ইউনিট এবং ওয়ার্ড গুণ করলেই সেই ডিভাইসের কত টাকা খরচ হয় বা কত টাকা কারেন্ট বিল আসে সেটি পাওয়া যাবেকারেন্ট বিল যে কারণে বেশি ওঠে ২০২৫ ।

বিল বের করার সহজ উপায় হচ্ছে আপনার জানতে হবে যে ওই ডিভাইসের কত ওয়াট পরিমান বিদ্যুৎ টানে তাহলে আপনি খুব সহজে সে ডিভাইসটির ইউনিট সিস্টেমটি বের করতে পারবেন সচরাচর আমরা গ্রামের প্রকৃতির দিকে তাকালে বুঝতে পারি কত সুন্দর পরিবেশ কিন্তু সেখানে বিদ্যুতের খুঁটির পরিমাণ কম কারণ জনবসতি কম আর সে দিক থেকে দেখতে গেলে শহরে অনেক জনবসতির কারণে বিদ্যুৎ ভোল্টেজ বেশি প্রয়োজন হয় এটি একটি উদাহরণ মাত্র।

কারেন্ট বিল কমানোর নিয়ম সমূহ ২০২৫

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম শুধু জানলেই হবে না আমাদের কারেন্ট বিল কমানোর বিষয়গুলো জানতে হবে । আমরা প্রত্যেকেই চেষ্টা করলে কারেন্ট বিলটি সীমিত আকারে আনতে পারব। প্রত্যেককে সতর্ক হতে হবে আমরা দৈনন্দিন জীবনে যেই ডিভাইস গুলো ইউজ করছি ব্যবহার করছি তা ব্যবহারের পরপরই সৃষ্টি বন্ধ করে দিতে হবে । তাহলে আমাদের সেখান থেকে আর বিদ্যুৎ খরচ হবে না।

উদাহরণ হিসেবে আমরা যদি ঘর থেকে বের হই ঘরের ফ্যান লাইট সব বন্ধ করে বের হব। সে ক্ষেত্রে আমাদের বিদ্যুতের ঘাটতিও পড়বে না । তাই বড়দের সাথে সাথে বাচ্চাদের কেউ এ জিনিসটি শেখাতে হবে । আমরা অনেকেই কোন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস চার্জ দেওয়ার পর সেই ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসটি প্লাগ এর সাথে কানেক্ট করে রাখি । চার্জ হয়ে গেলে সে টি প্লাগ থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখতে হবে ।অন্যথায় একটু পরিমানে হলেও সেখান থেকে বিদ্যুৎ ঘাটতিটা রোধ করা সম্ভব হবে । 

আমরা চাইলেই বিদ্যুতের ঘাটতি দূর করতে পারি এইভাবে এবং আমাদের নিজেদের বাসা বাড়িতে নিজেদের অর্থ বাঁচাতে পারি।দেশের সম্পদ অর্থ নষ্ট না করলে আমাদের এই দেশ আরো ডিজিটাল বাংলাদেশ পরিণত হবে । আরো ভালো কিছু করতে পারবে সামনের দিকে। তাই বিদ্যুৎ বিল কমানো অত্যন্ত জরুরী সবাই সবার জায়গা থেকে এটি নিয়ে চিন্তা ভাবনা করলেই এটি সম্ভব।

আরো পড়ুন : গেম খেলে টাকা ইনকাম করুন

কারেন্ট বিল দেওয়ার সহজ নিয়ম ২০২৫

কারেন্ট বিল দেওয়ার সহজ উপায় এখন বাংলাদেশে রয়েছে আপনি নিজের হাতের মুঠোফোন থেকে । আপনি কারেন্ট বিল দিতে পারবেন যখন তখন বিকাশ কিংবা নগদে ।  আপনি চাইলে আপনার আপনার বাড়ির আশেপাশে যেই দোকানগুলো রয়েছে সেখানে আপনার বৈদ্যুতিক বিলের কাগজটি নিয়ে যেয়ে দিতে পারবেন । 

আবার আপনি চাইলে ব্যাংকে গিয়েও আপনার বিদ্যুৎ বিল করতে পারবেন । ডিজিটাল দেশের সাথে সাথে সকল কিছুর ডিজিটাল রূপ দেখতে পাওয়া যাবে এটাই স্বাভাবিক । কারেন্ট বিল নিয়ে আর কোন দুশ্চিন্তা নয় । আসুন ঘরে বসেই কারেন্ট বিল পরিশোধ করি ।  আপনি যেখানে সেখানে টাকা লেনদেন করতে পারবেন তেমনি বিদ্যুৎ বিল এইভাবে আপনি  করতে পারবেন।

উপরোক্ত তথ্য গুলোর ভিত্তিতে শেষ কথা 

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম খুবই সহজ উপরোক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যাচ্ছে যে এখন এই আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশে এমন কোন কাজ নেই যেটা আপনি করতে পারবেন না ঘরে বসে আপনি সকল সমস্যার সমাধান করতে পারবেন এমনই বিদ্যুৎ বিল অর্থাৎ কারেন্ট বিল বের করা তো এটা খুব ছোট একটি কাজ উপরোক্ত বিষয়গুলো মেনে চললে আপনি খুব সহজেই কারেন্ট বিল বের করতে পারবেন ।ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি আকাশ ইনফো আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url