আসুন, শাক খাওয়ার উপকারিতা জানি ,

ভূমিকা:আমরা বিভিন্ন ধরনের শাক খেয়ে থাকি।একেক শাক একেক ধরনের রোগের ওষুধ বলা যেতে পারে।আমরা প্রত্যেকদিন যদি ভাতের সাথে শাক খাওয়ার অভ্যাস করি, তাহলে আশা রাখি যে ঘন ঘন অসুস্থ হবার চান্স কমে যাবে।বিভিন্ন শাকে বিভিন্ন ভিটামিন বিদ্যমান,তাই সব রকমের শাক খাবার অভ্যাস করতা হবে।ছোট বাচ্চাদের বেশি বেশি শাক খাবার অভ্যাস করাতে হবে।

বিভিন্ন শাকের বিবরণী লিঙ্ক সমূহঃ 


ভূমিকা: আমরা বিভিন্ন ধরনের শাক খেয়ে থাকি।একেক শাক একেক ধরনের রোগের ওষুধ বলা যেতে পারে।আমরা প্রত্যেকদিন যদি ভাতের সাথে শাক খাওয়ার অভ্যাস করি, তাহলে আশা রাখি যে ঘন ঘন অসুস্থ হবার চান্স কমে যাবে।

কচু শাক

অনেক গুন সম্পূর্ণ শাক এর মধ্য কচু শাক অন্যতম।কচু শাকে থাকে ভিটামিন এ,বি,সি।
সুস্থ থাকার জন্য সবার কচু শাক খাওয়া দরকার।কচু শাক খেলে রক্ত শূন্যতা দূর হয়।চোখের জতি ভালো রাখে।কচু শাক রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি করেএতে রক্ত সঞ্চালন ভালো ভাবে হয়।বাচ্চা বয়স থেকে কচু শাক খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে খুবই ভালো।কচু শাক হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। কচুশাকে অনেক ভাল পরিমাণে ক্যালরি থাকে। ১০০ গ্রাম কচু শাকে প্রায় ২২৭ মিলিগ্রাম  ক্যালসিয়াম থাকে।

অপকারিতা বা সতর্কতাঃ কচু শাকে অক্সলেট নামক এর ধরণের উপাদান থাকে।তাই যাদের এলার্জির সমস্যা আছে তাদের গা,হাত,পা,গলা, চোখ চুলকায়।তাই যাদের এলার্জির সমস্যা আছে তাদের কচু শাক না খাওয়াই ভালো।


লাল শাক

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সুস্থ জন্য শাকের ভূমিকা অপরিসীম। তার মধ্যে লালশাক অন্যতম। লাল শাকে রয়েছে ভিটামিন  “এ,সি,কে"।“এ,সি,কে"এর অভাবে অনেক রোগ হয়। সে রোগ গুলো নিরাময়ের জন্য লাল শাক খাওয়া অত্যন্ত জরুলি।লাল শাক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।শরীরের দূষিত ক্ষতিকর উপাদান বের করে পরিষ্কার রক্ত তৈরি করে এতে কিডনি ভালো থাকে।লাল শাক আমাদের মস্তিষ্ক,হৃদপিণ্ড  ভালো রাখে, পাশাপাশি মুত্রনালীর সকল ধরনের অসুস্থতা দূর করে।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আপনি আকাশ ইনফো আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url